কোন ফলের পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি

ফলের পুষ্টিগুণ অন্যান্য খাবারের তুলনায় সব থেকে বেশি পাওয়া যায়। আমাদের দেশে বিভিন্ন মৌসুমে বিভিন্ন ফল হয় এতে অনেক পুষ্টি থাকে। সারা বছর ধরে মৌসুমে নানা ধরনের ফল হয়ে থাকে এতে অনেক পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ফল রয়েছে।

কোন ফলের পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি


আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনও ভিটামিন ও খনিজ পুষ্টি গুণের জন্য আমাদের যেসব ফলমূল খাওয়া দরকার। সেটাই আজকে আপনাদেরকে আমি জানাবো।কোন ফলের কি কি পুষ্টিগণ রয়েছে চলুন জেনে নেওয়া যাক ।

ভূমিকা

ফলের পুষ্টিগুণ কেমন কোন ফলের কতটুকু পুষ্টি রয়েছে। আপনি কোথাও খুঁজে পাচ্ছেন না। আমি আপনাকে বলে দেব এই আর্টিকেলের মাধ্যমে। কোন ফলের কতটুকু গুষ্টি রয়েছে এবং কোন ফলের উপকারিতা রয়েছে এবং অপকারিতা রয়েছে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক ফলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে।

কোন ফল বেশি উপকারী

আমাদের দেশে দেশি এবং বিদেশি দুই ধরনের ফল পাওয়া যায়। বাংলাদেশে সারা বছর অনেক ফল জন্মে কিছু কিছু ফলের মধ্যে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। যেমন আম, তরমুজ, আনারস, লিচু, পেয়ারা, কলা এসব ফলে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিগুণ রয়েছে। যা খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এছাড়া পুষ্টিবিদ ও স্বাস্থ্যবিদরা বলেছেন, রং রংধনুর রঙের ফলে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি মান রয়েছে।

যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী এর মধ্যে দেশীয় ফল রয়েছে এবং বিদেশিও ফল রয়েছে। বিদেশি ফলের মধ্যে রয়েছে আপেল।আপেল ফল উচ্চ আসক্ত উপকারী সমৃদ্ধ ক্লে স্টোরেলের তাপমাত্রা কমায় ও হৃদরোগ ভালো রাখে। আপেল জ্যাম মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়া রয়েছে খেজুর। খেজুর পুষ্টিকর ফল ও উচ্চ আশযুক্ত এবং অনেকক্ষণ পেট ভরে রাখতে সক্ষম করে। 

এতে রয়েছে বিভিন্ন খনিজ উপাদান। খেজুর সকালের নাস্তার জন্য খুব উপকারী হয়ে থাকে। এছাড়া রয়েছে স্ট্রবেরি। স্ট্রবেরিতে ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে এবং খনিজ রয়েছে। রক্ত নিয়ন্ত্রণ রাখতে স্ট্রবেরি খুবই উপকারে এটা উচ্চ জ্বলে উপাদান ও কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ করে। সালাদ খাবার হিসেবে খাওয়া যায়। তারপরে রয়েছে আনারস। আনারস স্বাস্থ্যগুণের জন্য অনেক উপকারী এবং মজাদার এতেও প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি ও ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। 

এতে ভিটামিন বি সিক্সও রয়েছে। পটাশিয়াম হলে কপার রয়েছে। আনারসে খুব কম পরিমাণ মাত্রায় চর্বি রয়েছে। যেমন মুরগির গিল পিজ্জা ইত্যাদি খাবারের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহার করা হচ্ছে বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে এবং পরিবারের রান্নাতে । এখানে অনেক মিষ্টি রয়েছে এবং খেতে খুবই মজাদার।

ফল খাওয়ার নিয়ম

ফল দেখে কেই না খেতে চায় খুব কম সংখ্যাকে মানুষ আছে যে ফল খাওয়ার লোভ সামলাতে পারে না। বাংলাদেশের বিভিন্ন মৌসুমে অসংখ্য হয়ারে আম জাম কাঁঠাল ইত্যাদি অনেক সুস্বাদু ফল দেখে জিবে জল চলে আসে। এতে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ে এবং শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখে ।তাই আমাদের উচিত হল নিয়ম মত খেতে হবে। অনিয়ম করে খেলে শরীর অসুস্থ হতে পারে এবং শরীর স্বাস্থ্য বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। 

আবার সব ফল সব সময় খাওয়া শরীরের পক্ষে খারাপ ।এতে হজমের সমস্যা এসিডিটি হতে পারে। আবার সব রোগের ক্ষেত্রে সব ফসব রোগের রোগের ক্ষেত্রে সব ধরনের ফল নাও খেতে হবে। কারণ এতে আপনার রোগ আরো বৃদ্ধি পেতে পারে আবার সমস্যা দেখা দিতে পারেন। নানান ধরনের সুস্থ এবং প্রাপ্তবয়স্ক যেকোনো ফল খেতে পারেন।

তবে সময় করে নিয়ম মত ফল খাওয়াই ভালো তাহলে স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং যাদের ফল যাদের রাতে ফল খাওয়ার অভ্যাস আছে তারা এসিডিটি থাকলে খাবেন না। কারণ এসিডি থাকলে বুক ব্যাথা হওয়ার সংখ্যা বেশি সমস্যার কারণে রাতে ফল খেলে হজম শক্তি কমে। তবে উচ্চআশযুক্ত কম খাওয়া ভালো। যাদের পেট ফাঁপা গ্যাস্ট্রিক এসিডিটি ইত্যাদি সমস্যা হয়েছে তাদের রাতে খাবারের পরে ফল না খাওয়াই ভালো।

আবার খালি পেটে এসিড যুক্ত খাবার ফল না খাওয়াই ভালো এতে পেটে এসিড তৈরি হয়। এর জন্য মিষ্টি ফল খেতে হবে যেমন ছোট কলা, পেয়ারা ,আম আনারসের জুস মালটার জুস কমলার জুস খেতে পারেন ।যেমন আম লিচু খালি পেটে খাওয়া যাবে না রাতে যেকোনো সময় খাওয়া যাবেনা কিন্তু দিনে যে কোন সময় লিচু খেতে পারেন। কমলা মালটা ভিটামিন প্রচুর পরিমাণ রয়েছে খালি পেটে ভিটামিন সি খেলে এসিড বাড়িয়ে দেবে। 

আমলকিতেও প্রচুর পরিমাণ ফি রয়েছে খাবারের পর আমলকির রস খেলে খুব উপকার হয়। এতে খাবারের আয়রন শোষণ করতে সাহায্য করে এছাড়া রয়েছে বড়ই তরমুজ কলা ভিটামিন সি। আজ যুক্ত বড়ই কোষ আছে না খাওয়াই ভালো যাদের অ্যাসিডিটি আছে এতে পেট ব্যথা হওয়ার সংখ্যা বাড়ে খেলে কষ্ট কাঠিন্য পাতলা পায়খানা হয় কলা রয়েছে পটাশিয়াম এর মাত্রা বেশি তাই সতর্ক হয়ে খাবেন। কলা দেহে শক্তি যোগাতে খুবই উপকারী ।একজন সুস্থ ব্যক্তি যে কোন সময় দিনের বেলা কলা খেতে পারে

কোন ফলের পুষ্টিগুণ সবচেয়ে বেশি

আমাদের দেশের দেশি এবং বিদেশি ফল রয়েছে এর মধ্যে অনেক ফলই রয়েছে যার পুষ্টিগুণ সম্পন্নতা বেশি বিদেশি ফল হিসাবে আপেল আঙ্গুর মালটা এতে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি সম্পন্ন রয়েছে। এর ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান রয়েছে ।তাই বিদেশি ফল সবাই সব সময় পায় না এবং খেতে পারেনা তাই তো কিছু দেশীয় পুষ্টিগুণ সম্পন্ন সব থেকে বেশি পুষ্টিমান ফলের নাম হল আমড়া, আমলকি, বাতাবি, লেবু, পেয়ারা, লটকন, কামরাঙ্গা, জামরুল,  ইত্যাদি বেশি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। তো চলুন এখন জেনে নেওয়া যাক আমাদের দেশের কোন ফলের কি কি সব থেকে পুষ্টিগুণ বেশি রয়েছে।
  • আমড়া
আমড়া প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি ও বি রয়েছে। তিনটা আপেল খেয়ে যা উপকার হয় না ।একটি আমরা খেয়ে তার থেকে বেশি উপকার হয় এবং পুষ্টিগুণ বেশি। আমড়াই রয়েছে প্রচুর পরিমাণ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার শক্তি বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য রক্তস্বল্পতা ইত্যাদি রোগের জন্য খুবই ভালো চুল নখের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
  • আমলকী
আমলকিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। আমলকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। আমড়া খেলে মুখের রুচি বাড়ে ত্বক চুল সৌন্দর্য রাখতে সাহায্য করে। কোলেস্টরেলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। সর্দি কাশি কমাতে সাহায্য করে আমলকি অনেক উপকারী ফল।
  • বাতাবিলেবু
বাতাবি লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি, আয়রন, পটাশিয়াম ,সোডিয়াম ইত্যাদি। বাতাবি লেবুতে রয়েছে যা খেলে বেশি দুর্বলতা এবং ব্যথা দূর হয় ওজন কমায়। বাতাবি লেবু খেলে ক্যান্সার প্রতিরোধে খুব সাহায্য করে ।বাতাবি লেবু ফল বেশ উপকারী ও সহায়ক ভালো রাখতে বাধা পেট ভালো রাখতে বাতাবি লেবু খুবই উপকারী।
  • পেয়ারা
পিয়ারা ফলেও প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন রয়েছে এবং পুষ্টিগুণ সম্পন্ন। এতে ভিটামিন এ বি সি ওকে এবং ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম রয়েছে। ভিটামিন থাকায় এটা চোখের জন্য খুবই ভালো এবং মুখের দুর্গন্ধ থেকে মুক্ত করতে প্রতিদিন সকালে একটি পেয়ারা খেলে মুখে আর দুর্গন্ধ করবে না। এতে পটাশিয়াম থাকার কারণে উচ্চ পরিমাণ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
  • কামরাঙা
কামরাঙ্গা টক জাতীয় ফল। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন রয়েছে এবং নানা ধরনের ভিটামিন সহ খনিজ উপাদান রয়েছে ।কামরাঙ্গা খেলে স্টকের ঝুঁকি খুবই কমাতে সাহায্য করে। কামরাঙ্গা ভিটামিন সি বেশি থাকায় রোগ প্রতিরোধ দূর হয় কেলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে।
জামরুল
জামরুল খুবই উপকারী ও ফল এবং এতে ভিটামিন রয়েছে ।জামরুল ফল খেলে যকৃৎ কোষ শেষ হয়ে যায় এবং সোগার রক্তচাপ ঠিক রাখে।
  • গাব
গাবে প্রচুর পরিমাণ এন্টিঅক্সিডেন্ট প্রোটিন রয়েছে। যারা ওজন হীনতা চিকন রক্তচাপে নিম্নতায় ভূকছেন হচ্ছে তাদের জন্য গাব খুব খুব উপকারী ।এই ফল শরীরের দুর্বলতা কমাতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থাকলে সেটি সম্পূর্ণভাবে দূর করতে সাহায্য করে।

৫ টি ফলের উপকারিতা

ফল খাওয়ার উপকারিতা সবাই ফল খাওয়া উচিত। কিছু পরিমাণের ফল হলেও খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। একদম তাজা ফল খেলে খুবই উপকার হয় এবং শরীরে ভিটামিন ও মিনারেলের ঘাটতি পূরণ করে থাকে।
  • আপেল
আপেল একটি উপকারীও সমৃদ্ধ ফল যা খেলে ক্লেসটোরেলের মাত্রা কমায়, হৃদরোগ সুস্থ রাখে। প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
  • কলা
কলার রয়েছে পটাশিয়াম এবং কলা শক্তি দ্রুত জোগাতে সাহায্য করে। চোখ পটাশিয়াম থাকার কারণে হৃদপিণ্ড ভালো রাখতে সক্ষম করে। ব্যায়াম করার পরে কলা স্বাস্থ্য জন্য খুবই উপকারী। শিশুদের জন্য খুবই উপকারী।
  • লেবু
লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি পান করলে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণের রাখে। লেবুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ফেলিবুর রস ও আদা মিশে পান করলে অসুস্থতা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। খাবারের সালাত হিসাবে যোগ করে সাত বাড়াতে সাহায্য করে।
  • তরমুজ
তরমুজ একটি মিষ্টি ও আদ্রতা জাতীয় ফল ।তরমুজ ফ্রিজে রেখে নাস্তা হিসেবে খাওয়া হয় ।এতে সাত বা পুষ্টিতে কোন পার্থক্য ঘটে না তরমুজ হৃদপিণ্ড ও পুরুষের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ক্যান্সারের রোগের প্রতিরোধে সহায় করে।
  • খেজুর
পুষ্টিকর ফলের মধ্যে খেজুর অন্যতম এতে রয়েছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ,ম্যাগনেসিয়াম ও অন্যান্য খনিজ উপাদান। যা নাস্তা হিসাবে ব্যবহার হয় এবং শরীরের জন্য খুবই উপকার অনেকক্ষণ ভরে থাকে। খেজুর খেলে শরীরে অনেক পুষ্টি যোগায়।
  • স্ট্রবেরি
স্ট্রবেরি ভিটামিন সি এর উৎস এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ রয়েছে।
রক্তের শর্করার প্রাপ্ত করে এটি একটি জলীয় উপাদান কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ ফল। পাশাপাশি প্রচুর রয়েছে স্ট্রবেরি খাবারের সালাত হিসাবে খাওয়া হয়। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন কারণে এটা সবাই খেয়ে থাকে।

ফল খাওয়ার অপকারিতা

সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল দেখলে জিভে জল চলে আসে। তাই খেতে মন চায় তবে ফল দেখলেই প্রচুর পরিমাণ খেতে হবে এমন টানা ।একটা কথা আছে কোন কিছুই ভালো নয় ফলের ক্ষেত্রেও সেটা মানতে হবে। কারণ ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রাকৃতিক শ্রেণীর উৎস যাদের সাবধান হওয়া খুবই জরুরী।তারা অতিরিক্ত ফল খাওয়ার কারণে ওজন কমার থেকে বেশি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। অতিরিক্ত ফল খাওয়ার কারণে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। রক্তের শর্করার মাত্রা বাড়ে। আবার দেখা যায় যাদের হজম শক্তি বেশি তাদের আবার খাওয়ার ইচ্ছা বাড়তে থাকে। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা প্রচুর পরিমাণ ফল খাওয়া যাবে না। নিয়ম মতো খাবার খেতে হবে খালি পেটে ফল কিছু ফল খাওয়া যাবে না। যেমন লেবু, কামরাঙ্গা, তেতুল ইত্যাদি পেটে এসিডিটির তৈরি করে। ভরা পেটে ফল খেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ভরা পেটে ফল না খাওয়াই ভালো ভরা পেটে ফল খেলে হজম শক্তি কমে যায় ।খাবারের প্রতি অনীহা ও অনয়মের দেখা দিতে পারে এবং শরীরের নানা স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই ভরা পেটে ফল খাওয়ার পরিবর্তে ঘণ্টাখানেক পরে ফল খেতে পারেন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক যদি আমার এই কন্টেন্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। এতে আপনার বন্ধু রা উপকৃত হবে । প্রতিদিন আমার ওয়েবসাইটে সাথে থাকুন এবং আমার ব্লগার করুন এটা আপনার অনেক অজানা তথ্য জেনে যাবেন এবং অনেক উপকার হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মা টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url