কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয়
কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয় মনোযোগ সহকারে পড়ে জানুন। শরীর স্বাস্থ্য খারাপ হলে নিজের কাছে অস্বস্তি লাগে।তেমনি অতিরিক্ত চিকন হলে দেখতেও বেমানান লাগে । এর সাথে সামাজিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায় জানতে হবে। শরীর স্বাস্থ্য ভালোর জন্য অনেক কিছু করে থাকে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ এতে ব্যর্থ হয় তো চলুন শরীর স্বাস্থ্য কিভাবে ভালো রাখবেন তা সম্পর্কে জেনে নেই।
স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং সচেতন রাখতে কি কি করতে হবে । কি কি সতর্ক অবলম্বন করতে হবে। সেটাই আমি তুলে ধরব চলুন জেনে নেওয়া যাক কি কাজ করলে কি সতর্কতা অবলম্বন করলে স্বাস্থ্য ভালো রাখা যায়
ভূমিকা
স্বাস্থ্য কিভাবে ভালো রাখবেন আপনি কোথাও এর আর্টিকেল খুঁজে পাচ্ছে না। আমি আপনাকে আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাকে আমি বলে দেবো কিভাবে আপনি আপনার কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয় স্বাস্থ্যকে সম্পূর্ণভাবে ভালো রাখবেন । সুস্থ রাখবেন চলুন জেনে নেওয়া যাক। আপনার স্বাস্থ্য কিভাবে ভালো রাখবেন অবশ্যই আপনি মনোযোগ সহকারে আর্টিকেল পড়বেন। তাহলে আপনি অবশ্যই আমার আর্টিকেল দ্বারা উপকৃত হবেন।শরীর স্বাস্থ্য মোটা হওয়ার উপায়
শরীর স্বাস্থ্য মোটা করতে আপনাকে নিয়মিত কিছু নিয়ম পালন করতে হবে। তাহলে আপনি শরীরের স্বাস্থ্য এবং মোটা হতে পারবেন।যেমন বারবার খাবার গ্রহণ করা।অনেকে মনে করে ওজন কমাতে ব্যায়াম করা প্রয়োজন এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা ওজন কমাতে যেমন ব্যায়াম করা উচিত।
ঠিক তেমনি ওজন বাড়ানোর জন্য ব্যায়াম করা উচিত।তাহলে শরীর মোটা হবে । মোটা হওয়ার সবথেকে প্রয়োজনীয় এবং সহজ উপায় হল প্রতি দুই ঘণ্টা করে অল্প অল্প করে খাবার খেতে হবে। কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয় তা জানুন। কিন্তু যারা বেশি মোটা হতে চান এবং ওজন বৃদ্ধি করতে চাচ্ছেন তারা ২ ঘণ্টা পরপর বেশি বেশি করে খাবার খেতে হবে।
যেমন দুধ, দই, ফল,ছানা ইত্যাদি দিয়েই আপনি আপনার খাবারের অভাবটা পূরণ করতে পারেন। এতে শরীরে পুষ্টির পাশাপাশি ওজনও বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া খাবারে অবশ্যই কার্বোহাইডেড যুক্ত খাবার খেতে হবে। ওজন বৃদ্ধি করাতে এবং মোটা হতে এটা খুবই প্রয়োজনীয় । ক্যালরি এবং সঠিক প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে হবে।
স্বাস্থ্য ভালো রাখার খাবার
স্বাস্থ্য ভালো রাখার খাবার খাওয়ার জন্য অনেক বিষয়ে সচেতন ও যত্নশীল হতে হবে। কিছু কিছু খাবার রয়েছে সেগুলো খেলে আপনার ত্বক সুন্দর হবে। কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয় । আপনার হজম শক্তিও বাড়বে। আপনি যদি ওজন কমিয়ে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান সবার আগে দরকার একটি সুস্বাস্থ্যকর ও সুষম ভিটামিনযুক্ত খাদ্য খাওয়া উচিত।
যাতে আপনার স্বাস্থ্য উপকারী ও ওজন কমাতে সহায়ক, আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে নানা ধরনের খাবার প্রয়োজন। শুধু খাবার খেলেই হবে না জানতে হবে কোন খাবারে শরীরের উপযোগী ভিটামিন খুবই উপকারী এবং আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখবে।কার্বোহাইডেড, ভিটামিন ও প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে হবে।তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কয়েকটি সুস্বাস্থ্যকর খাবার।
যেমন সবুজ শাক-সবজি। আপনি যদি প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় সবুজ শাক-সবজি রাখেন। তাহলে আপনার স্বাস্থ্য অনেক সুন্দর হবে এটাতে রয়েছে ভিটামিন যা আপনার শরীর রোগ প্রতিরোধের জন্য অনেকেই উপকার। ভালো চুল ও ত্বকের জন্য অপরিহার্য। সবজি আপনার পেট অনেকক্ষণ ভরে থাকবে ফলে খিদে কমে লাগবে।
তারপরে খেতে হবে ডিম, ডিমে অনেক পুষ্টি রয়েছে প্রোটিন ও সুস্থ ফ্যাট রয়েছে।
ডিম স্বাস্থ্যের জন্য অনেকেই ভালো কেলেস্টরেলের মাত্রা বাড়ায় ।যা রোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয় সকালের নাস্তা ডিম খেলে ক্যালোরি কম হয় এবং ওজন কমায়। যার ফলে স্বাস্থ্য সুন্দর দেখায় আবার বাদাম রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ এসিড সহ সুস্বাস্থ্যকর কার্যকারিতা এটি মস্তিষ্কের জন্য কার্যকরতা বৃদ্ধি করে। এবং হৃদরোগের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার যেমন কাজুবাদাম পেস্তা আখরোট প্রচুর পরিমাণ পুষ্টির উৎস বাদাম কম কার্বোহাইডেট খাবার।
কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয়
আমরা জানি জিহ্বার তৃপ্তি ও মনের আনন্দ দিতে পারে এমন খাবার হল সিঙ্গারা সমস্যা আইসক্রিমের মতো খাবারগুলো। আবার খেয়াল করে দেখতে হবে যে মানসিক চাপ ও বিস্নতার সময় আমাদের চর্বি যুক্ত খাবার ইচ্ছা ও ক্ষুধা দুটাই বেড়ে যেন যায়। কিন্তু মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার বেশি উপযুক্ত সুস্বাস্থ্য ও প্রফুল্ল মনের সাথে আমাদের খাদ্য ভাসের যে সরাসরি সম্পর্ক এটা আমাদের প্রায়ই ভুলে যায়। খাদ্য তাই চলুন কোন কোন খাবার খেলে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
- প্রথমত আমাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে ফলের রস খেতে হবে।
- বেশি বেশি র্আশ যুক্ত খাবার খেতে হবে। যেমন লাল চাল ও লাল গম র্আশ জন্য অনেকই ভালো।
- বিশেষ করে ফ্রোজেন খাবার চিপস, ভাজাপোড়া,সফট ড্রিংকস ইত্যাদি তেলে ভাজা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
- প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর তেল বেশি বেশি খাওয়া উচিত যেমন জলপাই তেল, তেল যুক্ত মাছ ইত্যাদি তেলের উৎস খাওয়া উচিত।
এছাড়াও অনেক ধরনের স্বাস্থ্য ভালো ও মানসিক ভালো রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমের প্রয়োজন। শরীরচর্চা করতে হবে, ধূমপান বর্জন করতে হবে। তার সাথে সাথে সুষম খাদ্যভাস শরীর ও শরীর মনের জন্য খুবই ভালো। জীবন যাপনের অনেক ধরনের সমস্যা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে হলেও আমাদের খাবার অন্যান্য স্বাস্থ্যকর অভ্যাস মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হয় ।
আজীবন সুস্থ থাকার উপায়
কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয় আজীবন ভালো থাকবেন। আজীবন সুস্বাস্থ্য ধরে রাখতে চান তাহলে প্রথমে আমাদের মাথায় ঢোকে নিতে হবে লাইফস্টাইল মেডিসিন যার অর্থ হলো আজীবন সুস্বাস্থ্যের গোপন চাবিকাটি। যা খুবই সহজ যা আপনার নিয়মিত কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। আপনার সুস্বাস্থ্য আপনাকেই বজায় রাখতে হবে ।।সঠিক পদ্বিতি বেচে নিতে হবে। সেটা আদর্শগতভাবে আবিষ্কার এবং শেখার যাত্রা আপনাকে আগ্রহ করে যেতে হবে চলুন জেনে নেওয়া যাক কি কি করলে শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
নিয়মিত শরীরচর্চা আপনার এটি দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। রক্তচাপ স্বাভাবিক করে র্চবিহীন বেশি উন্নতি করে। হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করে। আপনার বাড়ির আশেপাশে যদি জগিং করার জায়গা থাকে অথবা বাড়ির বাচ্চাদের সঙ্গে পার্কে হাঁটুন খেলাধুলা করুন সেখানে আপনি কখন আপনি ন কখন আপনি দৌড়াবেন খেলবেন। আপনার আপনার লক্ষণ নির্ধারণ করুন।
আপনি ব্যায়ামের মাধ্যমে আপনার শরীর সুস্থ রাখতে আজীবন।ব্যায়াম আপনার মানসিক ও শারীরিক সুস্থতাকে বাড়ায়। প্রতিদিন ব্যায়াম আপনাকে শারীরিকভাবে ফিট রাখবে ।এবং আপনার মানসিক বিষণ্ণতার উদ্যোগ এবং অসুস্থতার ঝুঁকি ও কমাবে। সঠিক খাবার গ্রহণ করতে হবে ।যেমন শাকসবজি পরিমাণ বেশি হলে তা ফুসফুস জরায়ু খাদ্নালি পাকস্থলী ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমায়। সঠিক খাবার আপনার ওজন ঠিক রাখবে লালসা এড়াতে সাহায্য করবে।
আপনাকে খাবার তালিকা থেকে কিছু খাদ্য বাদ দিতে হবে। যেমন ক্যান্ডি চিপস ঠান্ডা পানীয় প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবার এগুলো পুষ্টি যোগায় না। বরং শরীরে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি দেয় যার কারণে অস্বস্তিকর লাগে। পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খেতে হবে ।সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য খুবই উপকারী। জল হজমে সাহায্য করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে আপনি কাজ করার মাঝে মাঝে আপনি জল খেতে পারেন। এবং ঘুমানোর আগে বিছানার পাশে জলের বোতল অবশ্যই রাখতে পারেন ।আপনাকে আরো জল খাওয়ার কথা মনে করে দেওয়া ।আপনি এভাবেই আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খেতে পারেন। নিয়মিত ডাক্তারের কাছে যান আপনার কখন কি রোগ হলো এটা সম্বন্ধে জানুন এবং সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করুন ।
এতে আপনার শরীরকে নিয়ন্ত্রণে রাখবে আপনার স্বাস্থ্যের চোখে কম হবে এটি এমন একটা জিনিস আপনাকে ভালো ঘুমাতে সাহায্য করবে। আপনার মানসিক চাপ সৃষ্টি করবেন না। আপনার ক্যান্সার বা অন্যান্য রোগের ঝুঁকি আছে না কি তা বের করবে ডাক্তার এর মধ্যে আপনাকে ধূমপান ও অ্যালকোহল পান করা যাবে না। এতে ক্যান্সারে ঝুঁকি মারতে পারে নিয়মিত চিকিৎসা করেন।
কোন রোগ প্রথম থেকেই সনাক্ত করা সহজ হবে এবং তাতে আপনার দ্রুত আরোগ্য লাভের সুযোগ থাকবে সঠিক ওজন বজায় রাখুন সঠিক ওজন বজায় রাখলে আপনার স্বাস্থ্য সব সময় ভালো থাকবে রাতে বেশি রাত জাগবেন না। ঘুমাতে যাওয়ার আগে খাবার খাবেন না শোয়ার ঘর অন্ধকার রাখতে হবে ।অপ্রয়োজনীয় কোন কিছু বিভ্রান্ত থেকে দূরে থাকাই ভালো এলকোহল পান করবেন না।
কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয়। হৃদপিণ্ড ফুসফুসের গতি অনিয়মিত করে দেয়। মস্তিষ্ক ঠিকমতো কাজ করে না ।লিভার বিপাক করার চেষ্টা করে মানুষের স্বাস্থ্য স্বৈর ওজন ঘুমের উপর প্রভাব ফেলে এলকোহল শরীর ক্যান্সার সহ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
সুস্থ থাকার ১০টি উপায়
কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয় সুস্থ থাকার উপায়।সুস্থ থাকার জন্য আমরা দৈনন্দিন জীবনে কত কিনা করে থাকি। তার মধ্যে দশটি সুস্থ থাকার উপায় আপনাদের সাথে তুলে ধরা হলো। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই দশটি উপায় জেনে থাকলে আপনার খুবই উপকারে আসবে। এবং সে অনুযায়ী আপনি কাজ করলে অবশ্যই সুস্বাস্থ্য হবেন।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করতে হবে।
- সঠিকভাবে খাবার গ্রহণ করতে হবে।
- ব্যায়াম করতে হবে।
- অ্যালকোহল ও ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে।
- পুষ্টিকর ও ভিটামিন খাবার খেতে হবে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমাতে হবে।
- প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে ।
- মাঝে মাঝে বাইরে যেতে হবে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের সাথে মেলামেশা করুন।
- নিয়মিত বই পড়ুন এতে মানুষের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
- মানসিক অবসাদ দূর করার জন্য খেলাধুলাও করতে পারেন।
সামাজিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়
যে ব্যক্তি সামাজিকভাবেও সুস্থ এবং একটি নতুন সামাজিক ব্যস্ততার গ্রহণ গুণাবলীর সাথে সামাজিক সম্পর্ক। আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য শারীরিক স্বাস এবং মৃত্যুর ঝুঁকির ওপর ও প্রভাব ফেলে আপনি সামাজিকভাবে সুস্থ কিনা। কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয়। তা জানার জন্য কয়েকটি প্রধান লক্ষ্য অনুসরণ করতে হবে আপনি সর্বদা আপনার সামাজিক এবং সমাজের ব্যক্তিগত সময়ের ভারসাম্য বজায় রাখেন।
সামাজিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায় জানতে হবে।আপনার সম্প্রদায় আপনি অন্য লোকের সাথে জড়িত হন। আপনি যে কোন সামাজিক পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নেন আপনি মানুষকে সম্মান করেন এবং খারাপ ব্যবহার করেন না আপনার পরিবার ও বন্ধুদের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক রয়েছে আপনার শখ আছে। এবং আপনার জীবনের মজাদার কার্যকলাপ উপভোগ করুন।
খারাপ ব্যবহার করবেন না। আপনি সামাজিক পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে সক্ষম হন। নিখুত ভাবে সামাজিক ব্যক্তিগত সময়ে ভারসাম্য বজায় রাখতে পারেন ।আপনি যদি এগুলো খেয়াল করেন তাহলে আপনি মনে করেন ।আপনি একজন সুস্থ সাম সামাজিক সম্পূর্ণ মানুষ এবং আপনি এভাবেই আপনার ফুসফাঁস তো এবং সামাজিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে পারেন।
আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সুদের মধ্যে সামাজ সমাজের স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে সামাজিক স্বাস্থ্য গ্রুপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কি খেলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো হয়। প্রতিরক্ষা মূলক একটি কার্যকলাপ প্রতিদিন যখন আমরা মানুষের সাথে চলাফেরা করি। এবং গুণগত উন্নয়ন মানসিক স্বাস্থ্যের দিক থেকে পরিচালিত করা হয়। যেমন বন্ধু পরিবার আত্মীয়-স্বজন সংগঠনের প্রতিবেশী।
আপনি যদি সামাজিক সুস্থ না হন তাহলে আপনার জন্য অনেক অসুবিধা হতে পারে। যেমন সময়ের সাথে সাথে মানুষ পরিবর্তন হবে আপনার বন্ধু-বান্ধব আপনার সাথে চলতে ঘুরতে চাইবে না ১০ বছর আগে আপনার যত বন্ধু ছিল দশ বছর পরে আপনার বন্ধুবান্ধব থাকবেনা। কারণ আপনি মানসিক অসুস্থ বাঁশ আমাদের অসুস্থ জীবন সবচেয়ে বেদনাদায়ক এটি সম্পর্ক বা যা বিষ এ ধরনের সম্পর্ক ক্ষেত্র অংশীদার সর্বদা অন্য একজনের অসু সুবিধানে অন্য ব্যক্তির ওপর আধিপত্য বিস্তার করে এবং অনুগ্রহ ফিরিয়ে দেয় না।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক যদি আমার এই কন্টেন্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন । এতে আপনার বন্ধু রা উপকৃত হবে । প্রতিদিন আমার ওয়েবসাইটে সাথে থাকুন এবং আমার ব্লগার করুন এটা আপনার অনেক অজানা তথ্য জেনে যাবেন এবং অনেক উপকার হবে।
মা টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url