ফ্রিজ ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা
ফ্রিজ ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা আজ জানবো।আমরা যখন নতুন ফ্রিজ ক্রয় করি। তখন আমাদের মনে অনেক চিন্তা ভাবনা হয় যে নতুন ফ্রিজ কিভাবে ব্যবহার করবো । কিভাবে ফ্রিজ ব্যবহার করলে ফ্রিজের সুবিধা এবং অসুবিধা সর্ম্পকে জানা যায় চলুন যেনে নেই।ফ্রিজ কত প্রকার ও কি কি তা জানব। ফ্রিজ ব্যবহার করতে কি কি সুবিধা আছে এবং কি কি অসুবিধা আছে তা সম্পর্কে জানব।
ফ্রিজ ব্যবহার করতে অনেকগুলো সুবিধা আছে অসুবিধা রয়েছে। সে বিষয়ে আজকে বৃত্তান্ত আমার আর্টিকেলের মাধ্যমে তুলে ধরা হবে। চলুন ফ্রিজ ব্যবহারের অসুবিধা ও সুবিধা সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিষয় জানা যাক।
ভূমিকা
নতুন ফ্রিজ কিনেছেন কিভাবে ব্যবহার করবেন। ফ্রিজের কিভাবে ব্যবহার করলে সুবিধা পাওয়া যায় এবং অসুবিধা হয়। আপনি জানেন না আমি আপনাকে আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানিয়ে দেবো কিভাবে আপনি আপনার ফ্রিজকে সুবিধামতো চলাতে পারবেন এবং এর খারাপ অথবা অসুবিধা তুলে ধরা হবে। আপনি চাইলে আপনার প্রিয় মানুষ অথবা আপনার বন্ধুদের এই আর্টিকেল শেয়ার করে আপনি যেমন উপকৃত হচ্ছেন। আপনার বন্ধুদেরও উপকৃত করার জন্য শেয়ার করতে পারেন।
ওয়ালটন ফ্রিজের পাওয়ার কত রাখব
স্বাস্থ্যসম্মত খাবার রাখার আর্দশ তাপমাত্রা হল ৪°C এর নিচে।8°C এর নিচে তাপমাত্রা বাড়ার সাথে সাথে ব্যাকটেরিয়া এর উৎপাদন কমতে থাকে এর ফলে খাবার বেশিদিন টিকে থাকতে সক্ষম হয়।ফ্রিজ ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা জানতে দেশের অনেক ধরনের ফ্রিজের তাপমাত্রা বদলে পাওয়ার কন্টোল নুব বা রেগুলেটর দেওয়া থাকে। ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে ফ্রিজের তাপমাত্রা থাকতে হবে। সেক্ষেত্রে ডিপ বা ফ্রিজের তাপমাত্রা থাকা উচিত মাইনাস ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ০ ডিগ্রি ফারেনহাইট।
ফ্রিজের খারাপ দিক
বর্তমান সময়ে আমরা রান্নাবান্নার জন্যে একসঙ্গে যাবতীয় পন্য বাজার করে থাকি। মাছ,শাক-সবজি,মাংস একদিন বাজারে গিয়ে পুরো মাসের বাজার করি এবং তা ফ্রিজে রাখি।ফ্রিজ ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা অনেক তথ্য রয়েছ।তাহলে কথা হচ্ছে দীর্ঘদিন ফ্রিজে খাবার রাখার পরে েসেটা পুষ্টিগুন সর্ম্পূণ নয়। আবার যদি ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পান করা হয় তাহলে গলায় শুরশুরি বা কাশি হতে পারে তাছাড়া ঠান্ডা জ্বর আসতে পারে।
ফ্রিজ ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা
বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষ স্মাট ফ্রিজ ব্যবহার করছে ,এতে অনেক সুবিধা রয়েছে । যেমন যদি কেউ ঘরে থেকে বের হয়ে যায় অনেকক্ষণের জন্য তাহলে সে এনার্জি সেটিং মোড চালু করে রেখে যেতে পারে।কিছু ফ্রিজ আছে এর বড় সুবিধা হলো বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। বিদ্যুৎ না থাকলেও অনেকক্ষণ বরফ জমে থাকে ,যার কারনে সহজে খাবার নষ্ট হয়না।
এমন ফ্রিজকে বলা হয় ফ্রস্ট ফ্রিজ।
আর ননফ্রস্ট ফ্রিজ হলো বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়না। বিদ্যুৎ না থাকলেও অনেকক্ষণ বরফ জমে থাকে না,যার কারনে সহজে খাবার নষ্ট হয়। এছাড়াও বাজারে নিত্যনতুন ফিচারযুক্ত ফ্রিজ বাজারে আসছে।কিছু কিছু ফ্রিজ মোবাইল অ্যাপস দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
ফ্রিজের উপকারিতা
বর্তমান বিশ্বে ফ্রিজের উপকারিতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।ফ্রিজ ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা ও গুরুত্বপূর্ণ ।আমাদের দেশ থেকে শুরু করে বিশ্বের প্রায় সকল দেশেই খাদ্য সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ ব্যবহার করা হচ্ছে। মূলত খাদ্য সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ ব্যবহার করা হয় ।খাদ্য অনেকদিন ভাল থাকার ফলে মানুষ অনেক উপকৃত হচ্ছে। ফ্রিজ কত প্রকার ও কি কি তা এখন আমরা জানবো।
ফ্রিজ কত প্রকার ও কি কি
ফ্রিজ সাধারণত ২ প্রকার
- ফ্রস্ট ফ্রিজ
- ননফ্রস্ট ফ্রিজ
ফ্রস্ট ফ্রিজের বৈশিষ্ট্য হলো
- বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।
- ডিপে রাখার ফলে খাবার জমে যায়।
- বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পরেও অনেকক্ষণ খাবার ভালো থাকে সহজে নষ্ট হয় না।
- ডিপে বরফ জমলে পরিষ্কার করতে হয়।
ননফ্রস্ট ফ্রিজের বৈশিষ্ট্য হলো
- ডিপে কোন বরফ জমে না,ডিপে রাখার ফলে খাবার জমে যায় না।
- বিদ্যুৎ খরচ বেশি হয়।
- বিদ্যুৎ চলে গেলে খাবার কিছুক্ষণ ভালো থাকে।(প্রায় ১-২) ঘন্টার মতো।
- মাছ অথবা মাংস বের করে সাথে সাথে পরিষ্কার করে রান্না করে খাওয়া যাবে।
আমি আপনাকে বলে দিয়েছি কিভাবে আপনার ফ্রিজ আপনি আপনার ফ্রিজ সুবিধামতো চালাতে পারবেন এবং অসুবিধাও তুলে ধরা হয়েছে। আশা করছি আপনি উপকৃত হয়েছেন।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক যদি আমার এই কন্টেন্ট ভালো লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। এতে আপনার বন্ধু রা উপকৃত হবে । প্রতিদিন আমার ওয়েবসাইটে সাথে থাকুন এবং আমার কন্টেন পড়ুন। এটা আপনার অনেক অজানা তথ্য জেনে যাবেন এবং অনেক উপকার হবে।
মা টেক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url